"Bhanumati, the Forgotten Woman in the Mahabharata" is a rare and compelling reimagining of the ancient Indian epic, told entirely from a woman’s perspective — a perspective often marginalized in traditional retellings. In this innovative narrative, Bhanumati, the enigmatic and scarcely mentioned wife of Duryodhana, steps into the spotlight, offering fresh insights and asking bold questions that challenge long-held interpretations of the Mahabharata.

This literary work not only reclaims Bhanumati’s voice but also gives space to other overlooked female characters like Dussala, the sole sister of the Kauravas, portrayed here with psychological depth for the very first time. These women are not merely footnotes to a male-dominated saga — they are thinkers, lovers, warriors, and survivors.

Authoritatively researched and rich in imagination, the book delves into the everyday details of palace life in Hastinapur — What flowers bloomed in the royal gardens? What perfumes did Kripacharya and Duryodhana wear? These subtle, sensory elements transport the reader into the vibrant world of ancient Aryavarta.

Written in a witty, lyrical style, the narrative captures the emotional intensity and intrigue of court politics, forbidden loves, and inner rebellions. Actions leap off the page with cinematic flair. This book is not just a retelling — it’s a reinterpretation that dares to question, to dream, and to restore the feminine presence within the vast epic canvas.

A must-read for lovers of mythology, history, and feminist literature.

"ভানুমতী, মহাভারতের বিস্মৃত নারী" এক অনন্য গ্রন্থ, যা মহাভারতের বিশাল কাহিনিকে এক নারীর দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরে — এক ভিন্ন স্বর, যা প্রথাগত উপাখ্যানগুলিতে প্রায় অনুপস্থিত। এখানে ভানুমতী — দুর্যোধনের রহস্যময় ও প্রায় বিস্মৃত পত্নী — কেন্দ্রীয় ভূমিকায় উঠে আসেন, যিনি প্রশ্ন করেন, প্রতিধ্বনি তোলেন, এবং এক নতুন আলোকে মহাভারতের বহু খণ্ডচিত্রকে ব্যাখ্যা করেন।

এই বইয়ে প্রথমবারের মতো প্রাণবন্তভাবে চিত্রিত হয়েছে দুঃশলা, কৌরবদের একমাত্র বোন, যিনি এতদিন শুধু এক সংক্ষিপ্ত উল্লেখ হিসেবেই ছিলেন। এই নারীরা আর শুধুই পার্শ্বচরিত্র নন — এঁরা চিন্তাশীল, আবেগপ্রবণ, সংগ্রামী, এবং প্রত্যয়ী।

গবেষণালব্ধ তথ্যে সমৃদ্ধ এবং কল্পনায় সজীব, এই গ্রন্থ আমাদের নিয়ে যায় হস্তিনাপুরের প্রাসাদজীবনের গভীরে — কী ফুল ফুটতো রাজউদ্যানে? কী ধরণের সুগন্ধি ব্যবহার করতেন কৃপাচার্য কিংবা দুর্যোধন?

এই সব ক্ষুদ্র কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর রয়েছে এখানে, যা পাঠককে একেবারে প্রবেশ করিয়ে দেয় প্রাচীন আর্যাবর্তের মনোমুগ্ধকর পরিবেশে।

লঘু রম্য অথচ গভীর ভাষাশৈলীতে লেখা এই কাহিনী রাজারাজড়ার কূটনীতি, হৃদয়বিদারক প্রেম, এবং অন্তর্জগতে চলা দ্বন্দ্বের নিখুঁত চিত্রণ। প্রতিটি ঘটনা যেন পাঠকের চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে।

পুরাণপ্রেমী, ইতিহাসপ্রেমী, এবং নারীকেন্দ্রিক সাহিত্যের অনুরাগীদের জন্য এই বই অবশ্যপাঠ্য।