Welcome to Dorlink
Selected Books
×
Sharir Shiksha Porichoy (10th Edition)

Edited By : NA

Compiled By : NA

Translated By : NA

Publishers : Classique Books

  • Shipping Time : 7 Days
  • Policy : Return/Cancellation?

    You can return physically damaged products or wrong items delivered within 24 hours with photo/video proof.
    Contact Customer Support for return initiation and receive return authorization via email. Securely package for return.

    Refunds for eligible returns are processed within 7-10 business days via Bank Transfer.
    Order cancellation allowed within 24 hours of placing it. Standard policy not applicable for undamaged/wrong product cases. Detailed info.

  • Genre : Educational>Physical Education
  • Publication Year : 2024
  • ISBN No : 978-81-957458-2-1
  • Binding : Paper Back
  • Pages : 464
  • Weight : 415 gms
  • Height x Width x Depth : 8.25x5.25x0.5 Inch
MRP : ₹270.00/- Discount : 10% Off
Your Price : ₹243.00/-
MRP is subject to change as per edition/impression by the publisher.
If so, it will be notified

About the Book

মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো শারীরিক কার্যকলাপ। জন্ম থেকে আজকের বিজ্ঞান-প্রযুক্তি প্রভাবিত জটিল সমাজে মানুষের বিকাশের এক অবিচ্ছেদ্য দিক হলো ‘সক্রিয়তা’। সক্রিয়তা মানুষের সহজাত বৈশিষ্ট্য, যা তার বেঁচে থাকার প্রাথমিক শর্ত। একেই বলা যায় জীবনের জৈবিক প্রয়োজন—“Activity is a biological necessity” (Hans Selye)।

প্রাচীনকাল থেকে মানুষের মৌলিক শারীরিক ক্রিয়াকলাপ যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, লাফানো, ছোড়া, ঝোলা, বেয়ে ওঠা ইত্যাদি জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত। সে সময় এই কাজগুলো মানুষের বেঁচে থাকার তাগিদেই তৈরি হয়েছিল—খাদ্য সংগ্রহ, শিকার, আত্মরক্ষা প্রভৃতির জন্য। এই সহজাত শারীরিক কর্মকাণ্ডের ভিত্তিতেই মানুষ ধীরে ধীরে প্রাকৃতিক প্রতিকূলতাকে জয় করেছে। শক্তি, সাহস, চটপটি গতিময়তা এবং উদ্ভাবনী শক্তির সমন্বয়ে আজকের সভ্যতার পথে এগিয়েছে। তাই বলা হয়, যিনি সক্রিয় ও সক্ষম, তিনিই টিকে থাকতে পারেন।

শারীরশিক্ষার উদ্দেশ্য হলো এই সহজাত সক্রিয়তা ও শারীরিক দক্ষতাকে নিয়মানুবর্তী এবং সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করা। এর মাধ্যমে দেহের সুস্থতা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, মানসিক স্বাস্থ্যও উন্নত হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সামাজিকতা, শৃঙ্খলা ও দলগত চেতনা বিকাশের পাশাপাশি আত্মবিশ্বাস এবং আত্মনির্ভরতা গড়ে ওঠে।

শারীরশিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ:

  • দেহের সুস্থতা ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করা
  • শৃঙ্খলা, সামাজিকতা ও সহযোগিতার মানসিকতা তৈরি করা
  • আত্মনির্ভরতা, আত্মসম্মানবোধ ও আত্মনিয়ন্ত্রণের শিক্ষা দেওয়া
  • সঠিক অঙ্গসঞ্চালন ও দেহভঙ্গি বিকাশ করা
  • জীবনের জটিলতা ও প্রতিকূলতাকে মোকাবিলার সক্ষমতা তৈরি করা

শারীরশিক্ষার ক্রিয়াকলাপ:

  1. হাঁটা, দৌড়ানো, লাফানো
  2. ঝোলা, বেয়ে ওঠা, নানান ধরণের ব্যায়াম
  3. ছোড়া, ধরার খেলা ও শারীরিক ক্রীড়া
  4. দলগত খেলা ও প্রতিযোগিতা
  5. প্রকৃতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার কর্মকাণ্ড


শারীরশিক্ষা তাই কেবল শরীরচর্চা নয়, এটি জীবনের সার্বিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য।