Writer : Sarbani Bandyopadhyay
- Shipping Time : 10 Days
- Policy : Return/Cancellation?
You can return physically damaged products or wrong items delivered within 24 hours with photo/video proof.
Contact Customer Support for return initiation and receive return authorization via email. Securely package for return.
Refunds for eligible returns are processed within 7-10 business days via Bank Transfer.
Order cancellation allowed within 24 hours of placing it. Standard policy not applicable for undamaged/wrong product cases. Detailed info. - Genre : Literature>Historical Fiction
- Publication Year : NA
- ISBN No : 978-81-961145-9-6
- Binding : Card Board (Hard) with Gel Jacket
- Pages : NA
- Weight : NA
- Height x Width x Depth : 8.5x5.5x0.5 Inch
If so, it will be notified
About the Book
কালের প্রভাবে পরিবর্তন ঘটে জনজীবনে। প্রাণবতী নদী বিলুপ্ত হয়, অন্য স্রোতধারা বেগবতী হয়ে ওঠে। নগরীর নাম পরিবর্তিত হয়। এই উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে তেমনই এক নগর, যার ফরাসডাঙা নামটি প্রায় বিস্মৃতির অন্তরালে। একদা ‘চাঁদের নগর’ থেকে চন্দননগর, তার পরে ফরাসডাঙা। কিন্তু বর্তমানে চন্দননগর নামটিই প্রচলিত। অতীতে জলস্রোতে পরিপূর্ণ বেগবতী সরস্বতী নদীটির তীরের বিখ্যাত কিছু গ্রামকে একত্রে চন্দননগর বলা হত, মধ্যযুগে সেটিই ছিল বাণিজ্যপথ। বর্তমানে সরস্বতী নদীটি বিলুপ্তপ্রায়। কথিত আছে বিখ্যাত বণিক চাঁদ সওদাগর হুগলী বা ভাগীরথী নদীর তীরে উত্তর চন্দননগরে বোড়াইচণ্ডীর মন্দির স্থাপন করলে, বণিকদের আরাধ্যা সেই দেবীর নাম অনুসারে এই নগরটি চণ্ডীরনগর বা চন্দননগর নামে খ্যাত হয়। ১৬৮৮ সালে ফরাসি কোম্পানি মুঘল সম্রাট আওরংজেবের থেকে এই জনপদ ক্রয় করেন। ফরাসি শাসনের অধীন নগরীটি পন্ডিচেরীর সঙ্গে ভারতবর্ষের স্বাধীনতার দুটি বছর পরে স্বাধীনতা লাভ করে এবং ভারতবর্ষের অন্তর্ভুক্ত হয়। এই বইটিতে চন্দননগরের অতীত এবং বর্তমানের মধ্যে একটি সেতু রচনার প্রয়াস আছে। আধুনিক জনজীবনের প্রেক্ষিতে চন্দননগরের বর্তমান মুখচ্ছবিটির পিছনে সেই স্বর্ণালী অতীতের অরুণ আভাটি পুনরাবিষ্কারের লক্ষ্যে এই কাহিনি তার পথ খুঁজে নিতে চেয়েছে।\r\n
লেখক পরিচিতি:\r\n
ঐতিহ্যময় শহর চন্দননগরের স্থায়ী বাসিন্দা সর্বাণী বন্দ্যোপাধ্যায় বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করার পরে চন্দননগরের একটি হায়ারসেকেন্ডারি স্কুলে দীর্ঘদিন অর্থনীতির শিক্ষিকা ছিলেন। কৈশোরেই স্কুল ম্যাগাজিনে প্রথম কবিতাটি এবং ১৯৯৬ সালে প্রথম গল্প প্রকাশিত হয় ‘দিবারাত্রির কাব্য’ পত্রিকায়। ২০০১ সালে ‘দেশ’ পত্রিকায় প্রথমে কবিতা পরবর্তীকালে গল্প প্রকাশিত হয়। ‘আনন্দবাজারের প্রায় সবকটি বিভাগে, ‘বর্তমান’, ‘আজকাল’, ‘প্রতিদিন’, ‘তথ্যকেন্দ্র’, ‘উত্তরবঙ্গ সংবাদ’ ছাড়াও, ‘অনুষ্টুপ’, ‘কুঠার’, ‘এবং মুশায়ারা’, ‘জলঘড়ি’ ইত্যাদি লিটল ম্যাগাজিনেও তার বড়দের এবং ছোটদের জন্য কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ প্রকাশের ধারা অব্যাহত। আনন্দমেলা শারদীয়ায় দু’বছর তার দুটি উপন্যাস এবং শারদীয়া আনন্দবাজার পত্রিকায় একটি গল্প প্রকাশিত হয়েছে। উত্তরবঙ্গ সংবাদ কাগজে তার দুটি উপন্যাস এবং বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় তার চারটি উপন্যাস ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত উপন্যাস নটি, গল্পগ্রন্থ চারটি, এবং কবিতার বই দুটি। উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হল, গল্পসংগ্রহ, বালিরপুতুল, * মাসাইমারার বিশল্যকরণী, মণিকোঠার বর্ণমালা, হিমশীতল রহস্য নামক ছোটদের এবং চল নিধুবনে, যাযাবর পাখিদের রূপকথা, আয়না, পদ্মপাতার ভেলা নামক বড়দের উপন্যাস।
\r\n
\r\n