Welcome to Dorlink
Selected Books
×
Bramhanda Chilo Na Jakhan

Edited By : NA

Compiled By : NA

Translated By : NA

Publishers : Bengal Troika Publication

  • Shipping Time : 10 Days
  • Policy : Return/Cancellation?

    You can return physically damaged products or wrong items delivered within 24 hours with photo/video proof.
    Contact Customer Support for return initiation and receive return authorization via email. Securely package for return.

    Refunds for eligible returns are processed within 7-10 business days via Bank Transfer.
    Order cancellation allowed within 24 hours of placing it. Standard policy not applicable for undamaged/wrong product cases. Detailed info.

  • Genre : Essays>Religious & Mythological Criticism
  • Publication Year : NA
  • ISBN No : NA
  • Binding : No Binding Available
  • Pages : NA
  • Weight : NA
  • Height x Width x Depth : 8.5x5.5x0.5 Inch
MRP : ₹450.00/- Discount : 17% Off
Your Price : ₹372.00/-
MRP is subject to change as per edition/impression by the publisher.
If so, it will be notified

About the Book

"সৃষ্টিতত্ত্ব ও শক্তির সাধনা : শাক্ত পুরাণ ও তন্ত্রের আলোকে"


এই গ্রন্থে আমরা শাক্ত পুরাণ ও তন্ত্রশাস্ত্রে বর্ণিত সৃষ্টিতত্ত্বের বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা উপস্থাপন করতে চলেছি। জগৎ কীভাবে সৃষ্টি হল, সেই সৃষ্টির মূলে শক্তি বা দেবীভাবনা কোন ভূমিকা পালন করছে—এই প্রশ্নকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়েছে গ্রন্থের মূল অনুসন্ধান।

দেবী-উপাসনার যে সব ধারাগুলি পুরাণ ও তন্ত্রশাস্ত্রে প্রতিফলিত হয়েছে, তাদের অন্তর্নিহিত দার্শনিক দর্শন ও পৌরাণিক আখ্যানকে এখানে বিচার করা হয়েছে এক গভীর ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটে। আমরা দেখব—সব শক্তিসংশ্লিষ্ট মতবাদই আদতে ‘শাক্ত’ নয়। দেবী বা শক্তির উপস্থিতি মূলস্রোতীয় পুরাণে যেমন আছে, তেমনই আছে শৈব ও বৈষ্ণব দর্শনেও; কিন্তু সেখানে দেবীর ভূমিকা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সহযোগী, অনুগতা কিংবা প্রেরণাদাত্রী হিসেবে। তাই সমস্ত শক্তির উপাখ্যানকেই শাক্ত বলা চলে না।

তবে শাক্ত পুরাণ ও তন্ত্রে শক্তিই পরমতত্ত্ব, জগৎ-সৃষ্টির আদি কারণ, সমস্ত কার্যকারণ ও ক্রিয়াশীলতার মূল। এই ‘পরমশক্তি’ কখনও একা, কখনও পুরুষের সঙ্গে অভিন্না। অদ্বৈত শৈবদর্শনেও শক্তিকে কখনও পরম কারণ হিসেবে মেনে নেওয়া হয়েছে, যদিও সেসব ক্ষেত্রেও শেষপর্যন্ত পরমতত্ত্ব হিসেবে দেখা হয়েছে শক্তিযুক্ত শিবকে।

এই গ্রন্থে আমরা এই জটিল দার্শনিক স্তরগুলো খুলে দেখাবো, কোথায় শক্তি উপাসনার মূলে রয়েছে আত্ম-নিবেদনের পরাকাষ্ঠা, আর কোথায় তা হয়ে উঠেছে বিশ্বসৃষ্টির মহাশক্তির রূপকল্প।

যাঁরা শাক্তধর্ম, তন্ত্র, পুরাণ, কিংবা দর্শনের অন্তর্গত স্তর নিয়ে আগ্রহী, তাঁদের জন্য এই গ্রন্থ হতে পারে এক অন্তরীক্ষ যাত্রার সূচনা—সৃষ্টি, শক্তি, ও সাধনার সন্ধানে।