Welcome to Dorlink
Selected Books
×
Shohor Kolkatar Adiparbo

Edited By : NA

Compiled By : NA

Translated By : NA

Publishers : Dey Book Store (Dipu Da)

  • Shipping Time : 7 Days
  • Policy : Return/Cancellation?

    You can return physically damaged products or wrong items delivered within 24 hours with photo/video proof.
    Contact Customer Support for return initiation and receive return authorization via email. Securely package for return.

    Refunds for eligible returns are processed within 7-10 business days via Bank Transfer.
    Order cancellation allowed within 24 hours of placing it. Standard policy not applicable for undamaged/wrong product cases. Detailed info.

  • Genre : Essays>Archaeological & Historical Facts
  • Publication Year : 2025
  • ISBN No : NA
  • Binding : Paste Board (Hard) with Gel Jacket
  • Pages : 244
  • Weight : 499 gms
  • Height x Width x Depth : 8.5x5.5x0.5 Inch
MRP : ₹375.00/- Discount : 15% Off
Your Price : ₹319.00/-
MRP is subject to change as per edition/impression by the publisher.
If so, it will be notified

About the Book

শহর কলকাতার আদিপর্ব - একে একে উন্মোচিত হয়েছে কলকাতার শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা-বাণিজ্যের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ। বর্ণনা পেয়েছে মধ্যবিত্ত, বুদ্ধিজীবী বাঙালির উদ্ভবের আখ্যান। আছে সাধারণ মানুষ, খেটে খাওয়া মজদুর শ্রেণীর মানুষের বৃত্তান্তও। কলকাতার একদিন কল্লোলিনী তিলোত্তমা হয়ে ওঠার ঘটনা পরম্পরা এই বই।

বইটির বিষয় ইতিহাস, কিন্তু ভাষা সাহিত্যের। কলকাতার গোড়াপত্তনের ইতিহাস। 

কেমন ছিল সেদিনের সেই আদি কলকাতা ? -- অন্ধকারচ্ছন্ন, পুতিগন্ধময়, বর্বর এক জীবনযাত্রা। শার্দুল আর শ্বাপদের সহাবস্থান। নরহত্যা ছিল জীবনের নিত্য সঙ্গী। এভাবেই বর্ণিত হয়েছে সেই শুরুর ইতিহাস। ক্রমে জানা যায় পর্তুগিজদের আগমনের কথা। তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে নারী নির্যাতনের ইতিবৃত্ত। সে-সময় ছিল চারঘর শেঠ আর বসাকের বসবাস। পরে যখন ইংরেজরা এল, তখন ঐ বসাক আর শেঠরাই বন-জঙ্গল সাফ করে বানিয়ে তুলল ঝাঁ চকচকে এক বসতি। ধীরে ধীরে পালকি ছেড়ে এল ফিটন, গ্যাস বাতি ছেড়ে বিজলী বাতি, তখন লোকের মুখে মুখে শুধু কলকাতার প্রশস্তি, এ যেন এক স্বর্গ।


লেখক  সমুদ্র গুপ্ত  কে ?

প্রশ্নটা নিতান্তই ঐতিহাসিক। ইতিহাস বিষয়ক প্রবন্ধপ্রেমীদের কাছে এই নাম অবশ্য কোনও বিস্ময়ের অবকাশ রাখে না। বিস্ময়টা তাদের কাছে যারা বাংলা সাহিত্যের, সাহিত্যে বিষয়ের একনিষ্ঠ পাঠক। যখন তারা জানতে পারেন যে, তাদের প্রিয় সাহিত্যিক পূর্ণেন্দু পত্রীর ছদ্মনাম সমুদ্র গুপ্ত, তখন বিস্ময়ের অবধি থাকেনা। সমুদ্র গুপ্ত ছদ্মনামে প্রকাশিত এটাই সম্ভবত তাঁর প্রথম বই। তাই সমুদ্র গুপ্ত সম্বন্ধে কিছু বলা মানে পূর্ণেন্দু পত্রী সম্বন্ধেই বলা। অতএব জেনে নেওয়া যাক পূর্ণেন্দু পত্রী খুঁড়ি সমুদ্র গুপ্তকে।

জন্ম ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৩১। পুরো নাম পূর্ণেন্দু শেখর পত্রী। জন্মস্থান হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহকুমার শ্যামপুর থানার অন্তর্গত নাকোল গ্রামে। শিক্ষা ম্যাট্রিকুলেশন। অতঃপর কলকাতায় ধর্মতলার কাছে ইন্ডিয়ান আর্ট স্কুলে (তখনো কলেজ স্বীকৃতি পায়নি) পাঠ।

প্রথম প্রচ্ছদ 'সুকান্তনামা'। প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'এক মুঠো রোদ'। প্রথম উপন্যাস 'দাঁড়ের ময়না'। বিবাহ ১৯৫৬। প্রথম সন্তান ১৯৫৮। তাঁর সৃষ্ট প্রচ্ছদের সংখ্যা প্রায় হাজার পাঁচেক। ১৯৭১ সালে শিল্প নির্দেশক হিসেবে তিনি যুক্ত হন 'আনন্দবাজার পত্রিকা'য়। ১৯৮৩ সালে 'প্রতিক্ষণ পত্রিকা'য়। পরবর্তীকালে যুক্ত থেকেছেন 'আজকাল' এবং 'প্রতিদিন' পত্রিকার সঙ্গে।

মূলত ইতিহাস ভিত্তিক লেখাগুলিতে পাওয়া যায় তাঁর ছদ্মনাম 'সমুদ্র গুপ্ত'। ১৯৯৭ সালের ২০ মার্চ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।