Writer : Puspen Mandal
- Shipping Time : 5 Days
- Policy : Return/Cancellation?
You can return physically damaged products or wrong items delivered within 24 hours with photo/video proof.
Contact Customer Support for return initiation and receive return authorization via email. Securely package for return.
Refunds for eligible returns are processed within 7-10 business days via Bank Transfer.
Order cancellation allowed within 24 hours of placing it. Standard policy not applicable for undamaged/wrong product cases. Detailed info. - Genre : Literature>
- Publication Year : NA
- ISBN No : 978-81-954007-1-3
- Binding : Paper Back
- Pages : NA
- Weight : 500 gms
- Height x Width x Depth : xx Inch
If so, it will be notified
About the Book
প্রশান্ত মহাসাগরের মাঝে হাওয়াই এক অপূর্ব সুন্দর দ্বীপপুঞ্জ। শুভ কাজ করে সেখানে এক অভিজাত রিসর্টে। লসএঞ্জেলস থেকে বিমানে হিলো যাচ্ছিল সে। হঠাৎ মাঝ সমুদ্রে ভেঙে পড়ল বিমানটি। কী হয়েছিল সেখানে? নিছকই দুর্ঘটনা, না কোন ষড়যন্ত্র? বিমানের একমাত্র জীবিত যাত্রী ছিল শুভ। পৃথিবীর সব থেকে বড় মহাসমুদ্রের মাঝে ভেঙে পড়া বিমান থেকে কীভাবে বাঁচল সে? কিন্তু তার তো বাঁচার কথা নয়! ডঃ ভৌমিকের আবিষ্কৃত “মিলারেডস্টিন” আসলে কী? কেন সেটা দখল করার জন্য দুনিয়ার তাবড় সব ধনকুবের আর মাফিয়ারা ঝাঁপিয়ে পড়েছে? তানিয়া আর অভিজিৎ কি পারবে পৃথিবী ব্যাপী ছড়িয়ে থাকা এই রহস্যের জাল ভেদ করতে?
মার্শাল ডাসফারগাস ছিলেন সতেরশো শতকের এক ফরাসী জেনারেল। তাঁর কাছে ‘লিওনার্দো দা ভিঞ্চি’র ডিজাইন করা একটি বিশেষ ধরনের পিস্তল ছিল, যেটা নাকি তিনি পেয়েছিলেন তাঁর পারিবারিক সূত্রে। তেমন পিস্তল এখন পৃথিবীতে আর নেই। এক ফরাসী নাবিকের পুরানো ডায়রিতে লেখা আছে সেই ঐতিহাসিক পিস্তলটির হদিস। কিন্তু চন্দননগরের পাদ্রী কেন খুন হলেন হঠাৎ? আর ডায়রিটাই বা গেল কোথায়? রহস্যের জাল বিছিয়ে আছে থাইল্যান্ডের ফুকেত পর্যন্ত। তানিয়া কীভাবে উদ্ধার করবে দা-ভিঞ্চির পিস্তল আর থাইল্যান্ডের রাজা নারাইয়ের হারিয়ে যাওয়া গুপ্তধন?
অষ্টম শতাব্দীর পাল রাজাদের আমল। একদল তিব্বতি ব্যবসায়ী আর বৌদ্ধ সন্ন্যাসী জিনিস পত্র নিয়ে যাচ্ছিলেন তাম্রলিপ্তের পথে। একদল দস্যু রাতের অন্ধকারে আচমকা আক্রমণ করল তাঁদের। সবাই প্রায় মারা গেলেন। তাঁদের কাছে সোনাদানা আর দামী পাথর ছাড়াও ছিল একটি এক হাত লম্বা মণিমুক্তা খচিত সোনার তৈরি বুদ্ধের দশম অবতার, ‘বজ্রপাণি’র মূর্তি। সেটি তাঁরা নিয়ে যাচ্ছিল সুমাত্রার রাজাকে উপহার দেওয়ার জন্য। ডাকাতদের আক্রমণের সময়ে এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী স্থানীয় একটি কৃষ্ণ মন্দিরের গর্ভগৃহে মূর্তিটি লুকিয়ে রাখেন। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত জিনিসটি আর কেউ খুঁজে পায়নি। তানিয়া আর অভিজিৎ কি উদ্ধার করতে পারবে মূর্তিটি?