Writer : Dipika Majumder
- Shipping Time : 7 Days
- Policy : Return/Cancellation?
You can return physically damaged products or wrong items delivered within 24 hours with photo/video proof.
Contact Customer Support for return initiation and receive return authorization via email. Securely package for return.
Refunds for eligible returns are processed within 7-10 business days via Bank Transfer.
Order cancellation allowed within 24 hours of placing it. Standard policy not applicable for undamaged/wrong product cases. Detailed info. - Genre : Literature>Mystery/Suspense & Paranormal
- Publication Year : NA
- ISBN No : 978-81-958893-4-1
- Binding : No Binding Available
- Pages : 216
- Weight : 300 gms
- Height x Width x Depth : xx Inch
If so, it will be notified
About the Book
তিনটি ভৌতিক উপন্যাসিকা নিয়ে তৈরি হয়েছে 'তারে আমি চোখে দেখিনি'।
কালোদুঙ্গারের ঘোড়সওয়ার-
১০২৬ সাল। সোমনাথ মন্দির লুঠ করে ফিরে যাওয়ার পথে সিন্ধু নদের তীরে তাঁবু ফেলেছেন গজনির সুলতান মাহমুদ। শুষ্ক জলহীন মরুভূমিতে পথনির্দেশক হয় সঙ্গে এসেছেন হিন্দু রাজা ভীমদেবের নিয়োজিত দুই গুপ্তচর শামসুদ্দিন ফারুকি ও আব্দুল ওয়াহিদ। কচ্ছের রণের বুকে আর্কিওলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের খনন থেকে উঠে আসে কয়েকটা সোনার আশারফি। সোনার মুদ্রাগুলো হাতিয়ে নিতে চাইছে কেউ। পাহাড়ের কাছে অশরীরী ঘোড়সওয়ারকে দেখেছিল গুল মহম্মদ। সে কি তার চোখের ভুল? দিনে-রাতে সোনার মুদ্রার স্বপ্ন দেখে হেমরাজ মালধারি, কিন্তু তার পেছনে ধাওয়া করে আসা তিনটে নেকড়ে কি কোন অশুভ সংকেত বহন করছে?
যক্ষিণী সাধক-
গড় জঙ্গলে ইছাই ঘোষের দেউলে বেড়াতে এক ভবঘুরে লোকের পাল্লায় পড়ে কৃশানু। সে শুধু নিজের এঁটো সিগারেট খেতে দিয়েছিল কৃশানুকে। আর কৃশানুর কপালে এঁকে দিয়েছিল রক্ষাকবচ। ভাস্করের বান্ধবী অমৃতার দিদির বাড়িতে ভাড়া থাকেন প্রফেসর বিরূপাক্ষ। বাড়িটা একটু অদ্ভুত, ওই বাড়িতেই হারিয়ে গিয়েছিল বিষ্ণুদা, আর ফেরেনি। অমৃতা বাড়ির দেওয়ালে লাল রক্তের পায়ের ছাপ দেখেছিল সেগুলো কার? এমন ছাপ তো বিরূপাক্ষর ঘরের দেওয়ালেও ফুটে উঠতে দেখা গেছে। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যাওয়া অমৃতাকে কি বাঁচাতে পারবে ভাস্কর আর কৃশানু? বহুবছর আগে তন্ত্র সাধনা করে শিশু বলি দিতে গিয়ে ধরা পড়েছিল রুদ্র নামের এক কিশোর। তাকে কারাগারে বন্দী করে রাখা যায়নি। ফিরে এসে প্রতিশোধ নিয়েছিল সে। রুদ্রর প্রতিশোধ কি শেষ হয়ে গেছে?
রক্তচাঁদ-
কৌতূহলবশত প্ল্যানচেট করতে বসে জয়, ইন্দ্রজিত, নুপুর, ঝুমুর আর ইরাবান কিন্তু সফল হয় না। তাহলে ঝুমুরের শরীরে যে প্রেত বাসা বেঁধেছে সে কীভাবে এল? শিবানন্দ কি এই প্রেতকে চেনেন? প্রতি পূর্ণিমায় আসানসোল শহরের হাসপাতাল নার্সিংহোম থেকে চুরি যাচ্ছে সদ্যজাত শিশু। রাস্তার মোড়ে দেখা যাচ্ছে নুন দিয়ে আঁকা অদ্ভুত সব চিহ্ন। দুটি ঘটনা কি পরস্পর যুক্ত? ইরাবান যে হাসপাতালের নার্স সেখান থেকেও হারিয়ে যায় এক সদ্যজাত। অন্যদিকে ইন্দ্রজিতের বাবা নীলমণি বাড়ির চিলেকোঠায় কাউকে ঢুকতে দেন না। কী রহস্য গোপন করে রেখেছেন সেখানে? ঝুমুরের ঘরে যে কালো বিড়ালটা আসে যায়, সে কি কাউকে খুঁজে চলেছে? সব উত্তর মিলতেও পারে রক্তচাঁদের রাতে।