বইটির মধ্যে থাকছে সর্বমোট 30টি লেখা। সমস্ত লেখাগুলোকে চার অধ্যায়ে ভাগ করা হয়েছে... 

প্রথম অধ্যায়ে থাকছে খ্রিস্টপূর্ব ভারতের কিছু ঐতিহাসিক চরিত্র। এই অংশে থাকছে ভারতের সবচেয়ে চর্চিত চরিত্র আচার্য্য চানক্য সম্বন্ধীয় কিছু লেখা, শিষ্য চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যকে সাথে নিয়ে মগধ দখল, প্রধান প্রতিপক্ষ মহামন্ত্রী রাক্ষস কে হাতে নিয়ে এসে মগধের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কিভাবে করলেন চানক্য,

চন্দ্রগুপ্তের বাল্যকাল থেকে মগধ দখল থেকে গ্রীসের রাজকুমারীর সাথে প্রেম এবং মেগাস্থিনিসের ভারত আগমন। থাকছে সেই সময়ের শত্রু নিকেষ করতে ব্যবহৃত মানব অস্ত্র বিষকন্যাদের কথা। থাকছে আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমন। এবং রাজা বিক্রমাদিত্যের অর্বদেশ দখল।

দ্বিতীয় অধ্যায়ে থাকছে খ্রিস্টপূর্ব সারা পৃথিবীর ইতিহাস। এখানে থাকছে প্রাচীন সভ্যতা চ্যাতালহয়ুক, হরপ্পার শেষের কয়েকদিন, প্রাচীন মিশরের বিভিন্ন সময়, এবং পার্সিয়ার কাহিনী।

তৃতীয় অধ্যায়ে আসছে খ্রিস্ট পরবর্তী ভারতের ইতিহাস। রানী দিদ্দা,  বঙ্গের(অবিভক্ত) কিছু ঘটনা, লোককথা জনশ্রুতি মিলিয়ে কিছু লেখা। শেষ অধ্যায়ে থাকছে বেদ এবং পুরাণ। যতই বলি ইতিহাস নয় এগুলো কিন্তু কিভাবে যেন এসেই যায় চর্চায়, অসম্ভব রকমের এক জোরাল দাবি রাখে তারা প্রাচীন ইতিহাস বর্ণনায়। সেই দাবি মেনে উঠে আসেন বৈদিক যোদ্ধা বিষপালা, উঠে আসেন শ্রীরাম পুত্র লব, গুরু গোরক্ষনাথ এবং লোমশ ঋষি। এই ভারতের বুকে তাদের দর্শন এবং জীবনশিক্ষা দাবি রেখে যায় আগামীকে পথ চলার অনুপ্রেরণা দিয়ে যায়।

সবশেষে থাকছে আমার ভ্রমন কাহিনী সম্বলিত এক যোগীর খোঁজ।  সব মিলিয়ে থাকছে 30টি কাহিনী। হ্যাঁ কাহিনী বলাই ভালো। কিছু তথ্যের উপর ভিত্তি করে কাহিনী নির্মাণ মাত্র।